Top Local Places

Al modina foundaction

portarlington, Dublin, Ireland
Beauty, Cosmetic & Personal Care

Description

ad


RECENT FACEBOOK POSTS

facebook.com

আমার প্রিয় কিছু আলেম যাদের ইসলামি প্রশ্ন উত্তরগুলো অসাধারন- ১: ড: মন্জুর এলাহী। ২: শায়েখ আব্দুল কাইয়ুম ৩:ড:আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর( র:) ৪:মুফতি কাজী ইব্রাহিম ৫:শায়েখ আব্দুস শহীদ নাসিম ৬:ড:সাইফুল্লাহ ৭: শায়েখ কামাল উদ্দিন জাফরি। ৮:ড: মতিউল ইসলাম ৯: ড: মুসলে উদ্দিন। ১০: ড: আবুল কালাম আজাদ বাসার ১১: শায়েখ শাহ ওয়ালী উল্লাহ। আপনিও এদের আলোচনা বিশেষ করে প্রশ্ন উত্তরগগুলো শুনুন, হয়তো আপনি পেয়ে যেতে পারেন ইসলামে সঠিক নিশানা

facebook.com

facebook.com

★* জেনে রাখা ভালো *★ =================================== *** কোন দেশের তিনটি রাজধানী? উত্তরঃ দক্ষিণ আফ্রিকা।। **** দক্ষিণ আফ্রিকার রাজধানী তিনটি কি কি? উত্তরঃ প্রিটোরিয়া, কেপটাউন ও ব্লমফনটেন। **** সৌর জগত সবৃ প্রথম কে আবিস্কার করেন? উত্তরঃ কোপারনিকাস(১৫৪০) **** সর্ব প্রথম এভারেষ্ট কে জয় করেন? উত্তরঃ হিলারী তেনজিং (১৯৫৩)। **** সর্ব প্রথম কোন মহিলা এভারেষ্ট জয় করেন? উত্তরঃ জনাকো তাবেই, ১৯৭৫ সালে। **** ভারতে গমনের সমুদ্র পথ কে আবিস্কার করেন? উত্তরঃ ভাস্কো দা গামা। **** প্রথম চন্দ্র প্রদক্ষিণ করেন কে? উত্তরঃ ফ্র্রাঙ্ক বরম্যান ও অ্যান্ডারস (১৬৬৮)। **** ট্যাঙ্গানিকা হ্রদ কে আবিস্কার করেন? উত্তরঃ ক্যাপ্টেন জন স্পেক (১৮৫৬) **** উত্তর মেরু কে আবিস্কার করেন? উত্তরঃ রবার্ট পিয়েরে(১৯০৯) **** দক্ষিণ মেরু আবিস্কার করেন কে? উত্তরঃ ব্রমান্ড সেন(১৯১২) **** আমেরিকা আবিস্কার করেন কে? উত্তরঃ ইটালীর নাবিক কলম্বাস (১৪৯৮) ** পশ্বিম ভারতীয় দ্বীপপুঞ্জ কে আবিস্কার করেন? উত্তরঃ কলম্বাস(১৪৯২) **** কে সর্ব প্রথম পালের নৌকায় বিশ্ব ভ্রমণ করেন? উত্তরঃ ম্যাগিলান (১৫১৯) **** প্রশান্ত মহাসাগর ও আটলান্টিক মহাসাগরে গমনের পথ কে আবিস্কার করেন? উত্তরঃ ম্যাগিলান **** ভিক্টোরিয়া জলপ্রপাত কে আবিস্কার করেন? উত্তরঃ ডেভিড লিভিংস্টোন। **** গ্রীনল্যান্ড কে আবিস্কার করেন? উত্তরঃ এরিক দি রেড ভাইকিং (৯৮২ সালে) **** অস্ট্রেলিয়া কে আবিস্কার করেন? উত্তরঃ উইলিয়াম জ্যাকসন (১৯০৬) **** আয়তনে পৃথিবীর বৃহত্তম দেশ কোনটি? উত্তরঃ রাশিয়া । **** হংকং বর্তমানে কোন দেশের সাথে একভূত হয়েছে? উত্তরঃ চীন। **** বিশ্বে সবচেয়ে বেশি লোক কথা বলে কোন ভাষায় ? উত্তরঃ চাইনিজ মান্দারিন ভাষায়। ** বাংলাদেশ ছাড়া আর কোন দেশে পয়সা ক্ষুদ্রতম মুদ্রা? উত্তরঃ মায়ানমার।

facebook.com

জাতীয় সংসদঃ - প্রশ্ন: জাতীয় সংসদ ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর কবে স্থাপন করা হয়? উঃ ১৯৬২ সালে। - প্রশ্ন: জাতীয় সংসদ ভবনের স্থপতি কে? উঃ লুই আই কান। - প্রশ্ন: লুই আই কান কোন দেশের নাগরিক? উঃ যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক। - প্রশ্ন: জাতীয় সংসদ ভবনের ছাদ ও দেয়ালের স্ট্রাকচারাল ডিজাইনার কে? উঃ হ্যারি পাম ব্লুম। - প্রশ্ন: জাতীয় সংসদ ভবনের নির্মাণ কাজ শুরু হয় কবে? উঃ ১৯৬৫ সালে। - প্রশ্ন: জাতীয় সংসদ ভবনের ভূমির পরিমান কত? উঃ ২১৫ একর। - প্রশ্ন: জাতীয় সংসদ ভবন উদ্বোধন করা হয়? উঃ ২৮ জানুয়ারী, ১৯৮২। - প্রশ্ন: জাতীয় সংসদ ভবন কত তলা বিশিষ্ট? উঃ ৯ তলা। - প্রশ্ন: জাতীয় সংসদ ভবনের উচ্চতা কত? উঃ ১৫৫ ফুট। - প্রশ্ন: বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের প্রতীক কি? উঃ শাপলা ফুল। - প্রশ্ন: জাতীয় সংসদ ভবন কে উদ্বোধন করেন? উঃ রাষ্ট্রপতি আব্দুস সাত্তার। - প্রশ্ন: বর্তমান জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশন কবে বসে? উঃ ১৫ ফেব্রুয়ারী, ১৯৮২। - প্রশ্ন: বাংলাদেশের সংসদের মোট আসন সংখ্যা কতটি? উঃ ৩৫০ টি। প্রশ্ন: বাংলাদেশের সংসদের সাধারন নির্বাচিত আসন সংখ্যা কতটি? উঃ ৩০০ টি। - প্রশ্ন: সংসদে মহিলাদের জন্য সংরক্ষিত আসন স্যখ্যা কতটি? উঃ ৫০ টি। - প্রশ্ন: বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের ১ নং আসন কোনটি? উঃ পঞ্চগড়-১। - প্রশ্ন: বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের ৩০০ নং আসন কোনটি? উঃ বান্দরবান। - প্রশ্ন: জাতীয় সংসদের কাস্টি ভোট বলা হয়? উঃ স্পিকারের ভোটকে। - প্রশ্ন: সংসদের এক অধিবেশনের সমাপ্তি ও পরবর্তী অধিবেশনের প্রথম বৈঠক মধ্যে ব্যবধান কতদিন? উঃ ৬০ দিন। - প্রশ্ন: সাধারন নির্বাচনের কতদিনের মধ্যে সংসদ অধিবশন আহবান করতে হবে? উঃ ৩০ দিন। - প্রশ্ন: সংসদ অধিবেশন কে আহবান করেন? উঃ রাষ্ট্রপতি। - প্রশ্ন: সংসদ অধিবেশনের কোরাম পূর্ন হয় কত জন সংসদ হলে? উঃ ৬০ জন। - প্রশ্ন: সংবিধান সংশোধনের জন্য কত সংসদ সদস্যের ভোটের প্রয়োজন হয়? উঃ দুই-তৃতীয়াংশ। - প্রশ্ন: একাধারে কতদিন সংসদে অনুপস্থিত থাকলে সংসদ সদস্য পদ বাতিল হয়? উঃ ৯০ কার্যদিবস। - প্রশ্ন: গণ-পরিষদের প্রথম স্পিকার কে? উঃ শাহ আব্দুল হামিদ। - প্রশ্ন: গণ-পরিষদের প্রথম ডেপুটি স্পিকার কে? উঃ মোহাম্মদ উল্ল্যাহ। - প্রশ্ন: এ দেশের সংসদীয় রাজনীতির ইতিহাস কবে থেকে চর্চা শুরু হয়? উঃ ১৯৩৭ সালে। - প্রশ্ন: কোন কোন বিদেশী প্রথম জাতীয় সংসদে ভাষণ দেন? উঃ যুগোশ্লেভিয়ার প্রেসিডেন্ট মার্শাল জোসেফ টিটো-৩১ জানু, ১৯৭৪ এবং ভারতের প্রেসিডেন্ট ভি.ভি. গিরি-১৮ জুন, ১৯৭৪। - প্রশ্ন: বাংলাদেশের অষ্টম জাতীয় সংসদ নিবার্চনে নির্বাচিত একজন সদস্য নিজেই নিজের শপথ বাক্য পাঠ করিয়েছেন, তিনি কে? উঃ এডভোকেট আবদুল হামিদ। Copy

facebook.com

বাংলা টাইপিং এ যারা দুর্বল তাদের কাজে লাগবে। ১. ক্ষ = ক+ষ ২. ষ্ণ = ষ+ণ ৩. জ্ঞ = জ+ঞ ৪. ঞ্জ = ঞ+জ ৫. হ্ম = হ+ম ৬. ঞ্চ = ঞ+চ ৭. ঙ্গ = ঙ+গ ৮. ঙ্ক = ঙ+ক ৯. ট্ট = ট + ট ১০. ক্ষ্ম = ক্ষ + ম = ‍ক + ষ + ম ১১. হ্ন = হ + ন ১২. হ্ণ = হ + ণ ১৩. ব্ধ = ব + ধ ১৪. ক্র = ক + ্র (র-ফলা) ১৫. গ্ধ = গ + ধ ১৬. ত্র = ত + ্র (র-ফলা) ১৭. ক্ত = ক + ত ১৮. ক্স = ক + স ১৯. ত্থ = ত + থ (উদাহরন: উত্থান, উত্থাপন) ২০. ত্ত = ত + ত (উদাহরন: উত্তম, উত্তর, সত্তর) ২১. ত্ম = ত + ম (উদাহরন: মাহাত্ম্য) নিচের যুক্তবর্ণের তালিকাটি বাংলা সঠিকভাবে ল িখতে সহায়ক হতে পারে। এখানে বাংলায় ব্যবহৃত ২৮৫টি যুক্তবর্ণ দেওয়া হয়েছে। এর বাইরে কোন যুক্তবর্ণ সম্ভবত বাংলায় প্রচলিত নয়। ক্ক = ক + ক; যেমন- আক্কেল, টেক্কা ক্ট = ক + ট; যেমন- ডক্টর (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/ বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত) ক্ট্র = ক + ট + র; যেমন- অক্ট্রয় ক্ত = ক + ত; যেমন- রক্ত ক্ত্র = ক + ত + র; যেমন- বক্ত্র ক্ব = ক + ব; যেমন- পক্ব, ক্বণ ক্ম = ক + ম; যেমন- রুক্মিণী ক্য = ক + য; যেমন- বাক্য ক্র = ক + র; যেমন- চক্র ক্ল = ক + ল; যেমন- ক্লান্তি ক্ষ = ক + ষ; যেমন- পক্ষ ক্ষ্ণ = ক + ষ + ণ; যেমন- তীক্ষ্ণ ক্ষ্ব = ক + ষ + ব; যেমন- ইক্ষ্বাকু ক্ষ্ম = ক + ষ + ম; যেমন- লক্ষ্মী ক্ষ্ম্য = ক + ষ + ম + য; যেমন- সৌক্ষ্ম্য ক্ষ্য = ক + ষ + য; যেমন- লক্ষ্য ক্স = ক + স; যেমন- বাক্স খ্য = খ + য; যেমন- সখ্য খ্র = খ+ র যেমন; যেমন- খ্রিস্টান গ্ণ = গ + ণ; যেমন - রুগ্ণ গ্ধ = গ + ধ; যেমন- মুগ্ধ গ্ধ্য = গ + ধ + য; যেমন- বৈদগ্ধ্য গ্ধ্র = গ + ধ + র; যেমন- দোগ্ধ্রী গ্ন = গ + ন; যেমন- ভগ্ন গ্ন্য = গ + ন + য; যেমন- অগ্ন্যাস্ত্র, অগ্ন্যুৎপাত, অগ্ন্যাশয় গ্ব = গ + ব; যেমন- দিগ্বিজয়ী গ্ম = গ + ম; যেমন- যুগ্ম গ্য = গ + য; যেমন- ভাগ্য গ্র = গ + র; যেমন- গ্রাম গ্র্য = গ + র + য; যেমন- ঐকাগ্র্য, সামগ্র্য, গ্র্যাজুয়েট গ্ল = গ + ল; যেমন- গ্লানি ঘ্ন = ঘ + ন; যেমন- কৃতঘ্ন ঘ্য = ঘ + য; যেমন- অশ্লাঘ্য ঘ্র = ঘ + র; যেমন- ঘ্রাণ ঙ্ক = ঙ + ক; যেমন- অঙ্ক ঙ্ক্ত = ঙ + ক + ত; যেমন- পঙ্ক্তি ঙ্ক্য = ঙ + ক + য; যেমন- অঙ্ক্য ঙ্ক্ষ = ঙ + ক + ষ; যেমন- আকাঙ্ক্ষা ঙ্খ = ঙ + খ; যেমন- শঙ্খ ঙ্গ = ঙ + গ; যেমন- অঙ্গ ঙ্গ্য = ঙ + গ + য; যেমন- ব্যঙ্গ্যার্থ, ব্যঙ্গ্যোক্তি ঙ্ঘ = ঙ + ঘ; যেমন- সঙ্ঘ ঙ্ঘ্য = ঙ + ঘ + য; যেমন- দুর্লঙ্ঘ্য ঙ্ঘ্র = ঙ + ঘ + র; যেমন- অঙ্ঘ্রি ঙ্ম = ঙ + ম; যেমন- বাঙ্ময় চ্চ = চ + চ; যেমন- বাচ্চা চ্ছ = চ + ছ; যেমন- ইচ্ছা চ্ছ্ব = চ + ছ + ব; যেমন- জলোচ্ছ্বাস চ্ছ্র = চ + ছ + র; যেমন- উচ্ছ্রায় চ্ঞ = চ + ঞ; যেমন- যাচ্ঞা চ্ব = চ + ব; যেমন- চ্বী চ্য = চ + য; যেমন- প্রাচ্য জ্জ = জ + জ; যেমন- বিপজ্জনক জ্জ্ব = জ + জ + ব; যেমন- উজ্জ্বল জ্ঝ = জ + ঝ; যেমন- কুজ্ঝটিকা জ্ঞ = জ + ঞ; যেমন- জ্ঞান জ্ব = জ + ব; যেমন- জ্বর জ্য = জ + য; যেমন- রাজ্য জ্র = জ + র; যেমন- বজ্র ঞ্চ = ঞ + চ; যেমন- অঞ্চল ঞ্ছ = ঞ + ছ; যেমন- লাঞ্ছনা ঞ্জ = ঞ + জ; যেমন- কুঞ্জ ঞ্ঝ = ঞ + ঝ; যেমন- ঝঞ্ঝা ট্ট = ট + ট; যেমন- চট্টগ্রাম ট্ব = ট + ব; যেমন- খট্বা ট্ম = ট + ম; যেমন- কুট্মল ট্য = ট + য; যেমন- নাট্য ট্র = ট + র; যেমন- ট্রেন (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/ বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত) ড্ড = ড + ড; যেমন- আড্ডা ড্ব = ড + ব; যেমন- অন্ড্বান ড্য = ড + য; যেমন- জাড্য ড্র = ড + র; যেমন- ড্রাইভার, ড্রাম (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/ বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত) ড়্গ = ড় + গ; যেমন- খড়্গ ঢ্য = ঢ + য; যেমন- ধনাঢ্য ঢ্র = ঢ + র; যেমন- মেঢ্র (ত্বক) (মন্তব্য: অত্যন্ত বিরল) ণ্ট = ণ + ট; যেমন- ঘণ্টা ণ্ঠ = ণ + ঠ; যেমন- কণ্ঠ ণ্ঠ্য = ণ + ঠ + য; যেমন- কণ্ঠ্য ণ্ড = ণ + ড; যেমন- গণ্ডগোল ণ্ড্য = ণ + ড + য; যেমন- পাণ্ড্য ণ্ড্র = ণ + ড + র; যেমন- পুণ্ড্র ণ্ঢ = ণ + ঢ; যেমন- ষণ্ঢ ণ্ণ = ণ + ণ; যেমন- বিষণ্ণ ণ্ব = ণ + ব; যেমন- স্হাণ্বীশ্বর ণ্ম = ণ + ম; যেমন- চিণ্ময় ণ্য = ণ + য; যেমন- পূণ্য ৎক = ত + ক; যেমন- উৎকট ত্ত = ত + ত; যেমন- উত্তর ত্ত্ব = ত + ত + ব; যেমন- সত্ত্ব ত্ত্য = ত + ত + য; যেমন- উত্ত্যক্ত ত্থ = ত + থ; যেমন- অশ্বত্থ ত্ন = ত + ন; যেমন- যত্ন ত্ব = ত + ব; যেমন- রাজত্ব ত্ম = ত + ম; যেমন- আত্মা ত্ম্য = ত + ম + য; যেমন- দৌরাত্ম্য ত্য = ত + য; যেমন- সত্য ত্র = ত + র যেমন- ত্রিশ, ত্রাণ ত্র্য = ত + র + য; যেমন- বৈচিত্র্য ৎল = ত + ল; যেমন- কাৎলা ৎস = ত + স; যেমন- বৎসর, উৎসব থ্ব = থ + ব; যেমন- পৃথ্বী থ্য = থ + য; যেমন- পথ্য থ্র = থ + র; যেমন- থ্রি (three) (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/ বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত) দ্গ = দ + গ; যেমন- উদ্গম দ্ঘ = দ + ঘ; যেমন- উদ্ঘাটন দ্দ = দ + দ; যেমন- উদ্দেশ্য দ্দ্ব

facebook.com

“লাববাইক আল্লাহুম্মা লাববাইক, লাববাইকা লা শারীকা লাকা লাববাইক, ইন্নাল হামদা ওয়ান্নি’মাতা লাকা ওয়াল মুলক, লা শারীকা লাকা।’’ لَبَّيْكَ اللَّهُمَّ لَبَّيْكَ لَا شَرِيكَ لَكَ لَبَّيْكَ إِنَّ الْحَمْدَ وَالنِّعْمَةَ لَكَ وَالْمُلْكَ لَا شَرِيكَ لَكَ “আমি হাজির, হে আল্লাহ আমি হাজির, আমি আপনার কাছে হাজির। আপনার কোন শরীক নেই। আমি আপনার কাছে হাজির। নিশ্চয়ই সকল প্রশংসা, অনুগ্রহ ও রাজত্ব আপনারই। আপনার কোন শরীক নেই।”

facebook.com

সুখী জীবনের জন্য ২৫ টি টিপসঃ ১. প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট হাঁটুন৷ ২. নির্জন কোন স্থানে একাকী অন্তত ১০ মিনিট কাটান ও নিজেকে নিয়ে ভাবুন৷ ৩. ঘুম থেকে উঠেই প্রকৃতির নির্মল পরিবেশে থাকার চেষ্টা করুন। সারা দিনের করণীয় গুলো সম্পর্কে মনস্থির করুন। ৪. নির্ভরযোগ্য প্রাকৃতিক উপাদানে ঘরে তৈরি খাবার বেশি খাবেন আর প্রক্রিয়াজাত খাবার কম খাবেন। ৫. সবুজ চা এবং পর্যাপ্ত পানি পান করুন। ৬. প্রতিদিন অন্তত ৩ জনের মুখে হাসি ফোটানোর চেষ্টা করুন। ৭. গালগপ্প, অতীতের স্মৃতি, বাজে চিন্তা করে আপনার মূল্যবান সময় এবং শক্তি অপচয় করবেন না। ভাল কাজে সময় ও শক্তি ব্যয় করুন। ৮. সকালের নাস্তা রাজার মত, দুপুরের খাবার প্রজার মত এবং রাতের খাবার খাবেন ভিক্ষুকের মত। ৯. জীবন সব সময় সমান যায় না, তবুও ভাল কিছুর অপেক্ষা করতে শিখুন। ১০. অন্যকে ঘৃনা করে সময় নষ্ট করার জন্য জীবন খুব ছোট, সকলকে ক্ষমা করে দিন সব কিছুর জন্য। ১১. কঠিন করে কোন বিষয় ভাববেন না। সকল বিষয়ের সহজ সমাধান চিন্তা করুন। ১২. সব তর্কে জিততে হবে এমন নয়, তবে মতামত হিসাবে মেনে নিতে পারেন আবার নাও মেনে নিতে পারেন। ১৩. আপনার অতীতকে শান্তভাবে চিন্তা করুন, ভূলগুলো শুধরে নিন। অতীতের জন্য বর্তমানকে নষ্ট করবেন না। ১৪. অন্যের জীবনের সাথে নিজের জীবন তুলনা করবেন না। ১৫. কেউ আপনার সুখের দায়িত্ব নিয়ে বসে নেই। আপনার কাজই আপনাকে সুখ এনে দেবে। ১৬. প্রতি ৫ বছরমেয়াদী পরিকল্পনা করুন এবং ওই সময়ের মধ্যেই তা বাস্তবায়ন করুন। ১৭. গরীবকে সাহায্য করুন। দাতা হোন, গ্রহীতা নয়। ১৮. অন্য লোকে আপনাকে কি ভাবছে তা নিয়ে মাথা ঘামানোর দরকার নেই বরং অাপনি অাপনাকে কি ভাবছেন সেটা মুল্যায়ন করুন ও সঠিক কাজটি করুন। ১৯. কষ্ট পুষে রাখবেন না। কারণ সময়ের স্রোতে সব কষ্ট ভেসে যায় তাই কষ্টের ব্যাপারে খোলামেলা অালাপ করুন ও ঘনিষ্টদের সাথে শেয়ার করুন। ২০. মনে রাখবেন সময় যতই ভাল বা খারাপ হোক তা বদলাবেই। ২১. অসুস্থ হলে আপনার ব্যবসা বা চাকুরী অন্য কেউ দেখভাল করবে না। করবে বন্ধু কিংবা নিকটাত্মীয়রা, তাদের সাথে সম্পর্ক বজায় রাখুন।২২. ফেইসবুক অনেক সময় নষ্ট করে। পোষ্টটি পড়তে পড়তেই অনেক খানি সময় নষ্ট করেছেন। ফেইসবুকে আপনার সময় নির্দিষ্ট করুন।কতক্ষণ সময় থাকবেন এখানে। ২৩. প্রতি রাত ঘুমানোর আগে আপনার জীবনের জন্য বাবা মাকে মনে মনে ধন্যবাদ দিন। ২৪. মনে রাখুন জীবনের কোন কোন ভুলের জন্য আপনি ক্ষমা পেয়েছেন। সেসব ভুল আর যেন না হয় তার জন্য সতর্ক থাকুন। ২৫. আপনার বন্ধুদেরও তথ্যগুলো জানান, যেন তারাও আপনার ভাল দিকগুলো সম্পর্কে জানেন এবং আপনাকে আপনার মত করে চলতে দেয়। আপনারা লাইক ও শেয়ার না করলে তথ্য দেয়ার আগ্রহ থাকে না। তাই নিয়মিত লাইক ও শেয়ার করুন৷ ****************************** ******************বিঃদ্রঃ আমাদের পোষ্টগুলো যদি আপনাদের ভাল লাগে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন। আপনার যদি লিখতে কষ্ট হয় তাহলে সংক্ষেপে T=Thanks G=Good V=Very Good E=Excellent T, G, V কিংবা E লিখে কমেন্টস করবেন।

facebook.com

ﻓَﻠْﻴَﻀْﺤَﻜُﻮﺍ ﻗَﻠِﻴﻠًﺎ ﻭَﻟْﻴَﺒْﻜُﻮﺍ ﻛَﺜِﻴﺮًﺍ ﺟَﺰَﺍﺀً ﺑِﻤَﺎ ﻛَﺎﻧُﻮﺍ ﻳَﻜْﺴِﺒُﻮﻥَ - “ অতএব, তারা সামান্য হেসে নিক এবং তারা তাদের কৃতকর্মের জন্য অনেক বেশী পরিমাণে কাঁদবে।” -সূরা তাওবাঃ ৮২

facebook.com

একদিন হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ) বিবি আয়েশা (রাঃ) কে ডেকে জিজ্ঞেস করলেন, হে আয়েশা, আজকে আমি অনেক খুশি, তুমি আমার কাছে যা চাইবে তাই দেব, বল তুমি কি চাও? . হযরত আয়েশা (রাঃ) চিন্তায় পড়ে গেলেন, হঠাৎ করে তিনি এমন কি চাইবেন, আর যা মন চায় তা তো চাইতে পারেন না! যদি কোন ভুল কিছু চেয়ে বসেন, নবীজী যদি কষ্ট পেয়ে যান? এমন অনেক প্রশ্নই মনে জাগতে লাগলো! আয়েশা (রাঃ) নবীজী কে বললেন, আমি কি আব্বুর কাছ থেকে কিছু পরামর্শ নিতে পারি? . নবীজী বললেন, ঠিক আছে তুমি পরামর্শ নিয়েই আমার কাছে চাও। আয়েশা (রাঃ) উনির আব্বু হযরত আবু বকর (রাঃ) এর কাছে পরামর্শ চাইলেন। . আবু বকর (রাঃ) বললেন, যখন কিছু চাইবেই, তাহলে তুমি মুহাম্মাদ (সাঃ) এর কাছে, মিরাজের রাতে আল্লাহ পাক রাব্বুল আ'লামীন এর সাথে হইছে এমন কোন গোপন কথা জানতে চাও। আর কথা দাও নবীজী যা বলবেন তা সর্বপ্রথম আমাকে জানাবে। . আয়েশা (রাঃ) নবীজী (সাঃ) এর কাছে গিয়ে মিরাজের রাতের কোন এক গোপন কথা জানতে চাইলেন, যা এখনও কাউকে বলেন নি। মুহাম্মাদ (সাঃ) মুচকি হেসে দিলেন, বললেন বলে দিলে আর গোপন থাকে কি করে! একমাত্র আবুবকর ই পারেন এমন বিচক্ষণ প্রশ্ন করতে। . মুহাম্মাদ (সাঃ) বলতে লাগলেন, হে আয়েশা আল্লাহ আমাকে মিরাজের রাতে বলেছেন, "হে মুহাম্মাদ (সাঃ) তোমার উম্মাতের মধ্যে যদি কেউ, কারো ভাংঙা যাওয়া মন জোড়া লাগিয়ে দেয় তাহলে আমি তাহাকে বিনা হিসাবে জান্নাতে পৌঁছে দেব। (সুবাহানাল্লাহ) . প্রতুশ্রুতি মত, আয়েশা (রাঃ) ইনার আব্বু হযরত আবুবকর (রাঃ) এর কাছে এসে নবীজীর বলে দেওয়া এই কথাগুলো বললেন। . শুনে আবুবকর (রাঃ) কাঁদতে শুরু করলেন। আয়েশা (রাঃ) আশ্চর্য হয়ে জিজ্ঞেস করলেন, আব্বু আপনি তো কত ভাংঙা যাওয়া মন জোড়া লাগিয়েছেন, আপনার তো সোজা জান্নাতে যাওয়ার কথা কাঁদছেন কেন? . আবুবকর (রাঃ) বললেন, আয়েশা এই কথাটার উল্টা চিন্তা করে দেখো, কারো ভাঙ্গা মন জোড়া লাগালে যেমন আল্লাহ সোজা জান্নাতে দিবেন, কারো মন ভাঙলে ও আল্লাহ যদি সোজা জাহান্নামে দিয়ে দেন, আমি না জানি নিজের অজান্তে কতজনের মন ভেঙেছি। আল্লাহ যদি আমাকে জাহান্নামে দিয়ে দেন, সেই চিন্তায় আমি কাদতেছি। (সুবাহানাল্লাহ) . এই হলো আমাদের ইসলাম, দুনিয়ায় থেকে জান্নাতের সুসংবাদ পাওয়ার পরেও এইভাবে চিন্তা করেন। এইভাবে ইসলাম আমাদেরকে শিক্ষা দেয়, কাউকে কষ্ট না দিতে, মানুষের কষ্টে পাশে দাড়াতে। . মুহাম্মাদ (সাঃ) আরো বলেছেন, যদি তুমি গোস্ত রান্না করতে চাও, তাহলে এক গ্লাস পানি বেশি দিয়ে দাও, যাতে তোমার গরীব প্রতিবেশীকে একটু দিতে পারো। আর যদি না দিতে চাও, তাহলে এমন সময় রান্না করবে, যখন প্রতিবেশীর বাচ্চা ঘুমিয়ে থাকে, গোস্তের ঘ্রান পেয়ে বাবা-মাকে গোস্ত খাওয়ার কথা না বলে, গরীব বাবা-মা, গোস্ত কিনে খাওয়াতে পারবে না, মনে অনেক কষ্ট পাবে। . এইভাবে ইসলাম আমাদের শিক্ষা দিয়েছে, মুহাম্মাদ (সাঃ) আমাদের কে শিক্ষা দিয়ে গেছেন। . মানুষের মন না ভাঙতে, মানুষকে কষ্ট না দিতে। . আল্লাহ পাক রাব্বুল আ'লামীন আমাদেরকে মানুষের কষ্টে পাশে দাড়ানোর, মানুষকে কষ্ট দেওয়া থেকে, মানুষের ভেঙে যাওয়া মন জোড়া লাগাতে, অন্যের কষ্ট ভাগভাগি করতে তাওফিক দান করুন। আমীন।..

facebook.com

facebook.com

facebook.com

facebook.com

Quiz

NEAR Al modina foundaction