Top Local Places

ღ রোমান্টিক - লাভ স্টোরি ღ

60 Miller St, North Sydney, Australia
Video Creator

Description

ad

ভালোবাসার লাভ স্টোরি পড়তে এখনি আমাদের পেজে লাইক দিয়ে এক্টিভ থাকুন ধন্যবাদ। ভালোবাসার লাভ স্টোরি পড়তে এখনি আমাদের পেজে লাইক দিয়ে এক্টিভ থাকুন ধন্যবাদ।

RECENT FACEBOOK POSTS

facebook.com

গল্প:- একটু ভালোবাসবি - #অবন্তিকা(লজ্জাবতী কন্যা) - - আমাকে একটু ভালবাসবি ? , - কেন ? , - মানুষ ভালবাসে কেন জানিস না ? , - না ।তুই বল ! , - সাদা কালো জীবন টা রঙিন করার জন্য ভালবাসে । , - তাহলে থাক ।আমার জীবন এমনিতেই রঙিন । , - কিন্তু আমার জীবন তো সাদা কালো ,রং চটা । , - তাতে আমি কি করবো ? , - সেই জন্যই তো আমার একটু ভালবাসার রং দরকার ।যে রং দিয়ে আমার জীবন টা রঙিন করতে পারি । , - না ,আমি পারবো না । , - আমি জানি তুই পারবি ।প্লিজ একটু চেষ্টা করে দেখ । , - আচ্ছা তাহলে দেখি । , কিছু সময় পরঃ , - কিছু চেষ্টা করে দেখলি ? , - দেখছি তবে হয় না রে । , - কি বলিস !হবে না কেন !হবে ।চোখ দুটো বন্ধ করে দেখ পারবি । , - কেন !চোখ বন্ধ করে কি মানুষ কে ভালবাসতে হয় ? , - হুম চোখ বন্ধ করে ভালবাসতে হয় । , - তাহলে থাক ।আমি অন্ধের মত ভালবাসতে পারবো না । , - তুই যেভাবে ভালবাসতে চাস সেই ভাবেই ভালবাসিস । তবুও ভালবাসেক । , - আচ্ছা তোকে ভালবাসলে আমাকে কি দিবি ? , - তোর জন্য এনে দেব একশত একটা লাল পদ্ম ।মধ্য কপালে ঠাঁই পাবে নীল টিপ ।নরম কোমল হাতে পরিয়ে দেব কাঁচের এত্ত গুলা চুড়ি ।কালো কোশে গুজে দেব রজনী গন্ধা । , - না থাক । , - কেন !আবার কি হলো ? , - তোর এতো কিছু রাখার আমার জায়গা নেই ।আমার ছোট্র ঝুড়ি । , - সত্যি তুই ভালোবাসবি না ? , - আমি ভালোবাসতে পারিনা রে ! , - কেন ? , - এমনিতেই । , - আচ্ছা শোন আমি তোকে ভালবাসতে শিখিয়ে দেই । , - কিভাবে ? , - অলস দুপুড়ের ব্যস্ততার ক্ষনে আমাকে একটু মনে রাখিস ।মধ্য রাতের ঘুম ভাঙে গেলে আমাকে একটু ভাবিস । আকাশের তারা সাজিয়ে আমাকে দেখিস ।শন শন বাতাসে আমাকে অনুভব করিস । , - এত কঠিন ? , - প্রথম প্রথম কঠিন ই মনে হয় ।একটু চেষ্টা করলে সহজ হয়ে যাবে । , - তাই ? , - হুম । , - আচ্ছা চল । , - কোথায় ? , - বাড়ি । , - এতো তাড়াতাড়ি ? , - সন্ধ্যা হয়ে এসেছে যেতে হবে । , - কিন্তু আমার একটু ভালবাসার কি হলো ? , - আরে দুর !এতো ভালবাসা ভালবাসা করিস কেন তুই ? , - ভালবাসাই তো সব । , - ভালবাসা সহ্য করতে পারবি না । , - কেন ? , - ভালবাসার আগুনে জ্বলে পুড়ে যাবি তুই । , - আমি তোর ভালবাসার আগুনে পুড়ে অবশিষ্ট ছাই হতে । , - হি হি হি । , - হাসিস কেন ? , - পাগল দেখছি । , - পাগল !কোথায় ? , - আমার সামনে দাঁড়িয়ে আছে । , - আমি তোর জন্য পাগল । , - অনেক হয়েছে পাগলামি ।এবার চল ? , - না আমি যাবো না ।তুই যা । , - রেগে গেলি ? , - না ।অভিমান করেছি । , - আচ্ছা আমি যদি তোকে একটু না ভালোবেসে অনেক খানি ভালোবাসি !তাহলে হবে ? , - না ।"অনেক ভালোবাসা" নিতে পারবো না আমার "একটু ভালোবাসা"লাগবে । , - আচ্ছা তোর যেটুকো অভাব সেটুকো নিস ।বাকি টুকো আমাকে দিস । , - পাগলি । , - তোর পাগলি । , - হাতটা ধরি । , - কেন ? , - প্রেমের পথে হাঁটতে হলে ভালবাসার মানুষের হাত ধরে হাঁটতে হয় । , - শক্ত করে ধর ছাড়িস না । , - বেঁচে থাকতে ছাড়বো না । , - সত্যি ? , - বিশ্বাস রাখতে পারিস তোকে ছাড়বো না । , - তোকে একটু ভালোবাসা দিলাম

facebook.com

তোর কারণে রাত জাগতে শিখলাম। রাত ঠিকি আমার পাশে আছে। কিন্তু তুই হারিয়ে গেলি। #সেতু

facebook.com

--- লাশ --- - #অবন্তিকা(লজ্জাবতী কন্যা) - রাত বাড়লেই মেয়েটার কষ্ট বাড়ত। শেষ রাত্রে ভেজা বালিশে ঘুমিয়ে পড়ত। চাঁদের জোস্নায় তার বালিশ শুকিয়ে যেত! . মেয়েটির চ্যাপ্টা ঠোঁট ছিলো, লম্বা আঙুলে নেল পালিশ ছিলো লাল রংএর। একুশে বই মেলা থেকে, " কোথাও কেউ নেই" কিনে নিয়ে পড়ে সারা রাত কেঁদেছিলো। . মেয়েটার কি যেন রোগ ছিলো, হাতের আঙুল গুলো কেঁপে কেঁপে উঠত। অক্সিজেনের অভাবে মাঝে মাঝেই মাথা ঘুরে পড়ে যেত! . ছেলেটা ভাবত, সারা পৃথিবীর মানুষের অক্সিজেনের অভাব হয় না, শুধু অভাব হয় এর। একুশের বই মেলা থেকে, হলুদ হিমু কালো র‍্যাব কিনে পড়ে হাসতে হাসতে ঘুমিয়ে গিয়েছিলো। . বালিশের পাশে নীল খামে একটা চিঠি ছিল, দুটি শব্দে চিঠিটা শেষ হয়ে গিয়েছিলো, "ভালো থেকো।" . ছেলেটা ভালো আছে, শুধু কপালের বাম পাশে অপারেশনের দাগটা এখনো ভেসে আছে। কি যেন হয়ে গেছে, কাওকে চিনতে পারে না সে! . দীঘল পুরের গোরস্থানে নতুন একটা লাশ স্থান পেয়েছে। নতুন কবরে দ্রুত বুনো ঘাস জন্মেছে। . জোস্না রাতে ছেলেটা জানালার দিকে হাত বাড়িয়ে জোস্না ধরে। কে যেন কাপা কাপা আঙুল গুলো এগিয়ে দেয় তার দিকে। . মেয়েটার টেবিলের উপর ধূলা জমেছে, বালিশের পাশে রয়েছে, কোথাও কেউ নেই। কেন জানি জোস্না এসে বালিশে পড়লে বালিশটা ভিজে ওঠে ভেজা জোস্নায়। . ছেলেটা মাঝে মাঝে হলুদ হিমু কালো র‍্যাব পড়ে হেসে ওঠে, আজ তার হাতে, কোথাও কেউ নেই। ছেলেটা বালিশে হেলান দিয়ে বইয়ের পাতা উল্টাচ্ছে, জোস্না এসে পড়েছে তার বালিশের উপরে। কেন যেন বালিশটা বড্ড ভেজা ভেজা লাগছে। মাথার বাম পাশে ব্যাথা করছে। - " না, আজ আর পড়া যাবে না!"

facebook.com

বালিকা বাসর রাতে হাজব্যন্ড যদি আদরের পরির্বতে ফেসবুক পাসওয়ার্ড চায়? কি করবা?? _________বলো Faruk Hossain Riad

facebook.com

😍মিষ্টি শিক্ষক vS দুস্টু ছাত্রী 😍 ---->পর্ব-১ম<---- . . এই_যে_শুনুন_😇 আপনার মোবাইল নাম্বারটা দিন তো,😊 কিছুটা বোকা খেয়ে দাড়িয়ে পড়লাম।😮 --> মানে আ.য়া.য়া আপনি কে??😱 আর একজন অপরিচিত মেয়েকে আমার নাম্বার দিতে যাব কোন দুঃখে??😱 (কিছুটা ভয় পেয়ে তুতলিয়ে গেলাম আরকি) >> আপনার নাম কি নীল না?? >> জ্বী হা >> আপনি কি স্টুডেন্টস পড়ান? >> হা পড়াই >> আমি আপনার কাছে পড়বো। আম্মু আপনার সাথে কথা বলবে😇 >> ওহহ >> তাহলে নাম্বারটা দিন। >> ০১৯******৫৯ >> থ্যাংক ইউ স্যার।😇 >> স্যার হলাম আবার কবে??😱 >> এই এখন থেকে। হি হি😊 >> দাড়াও আগে তো সব ঠিক হোক। >> আমি যখন বলেছি। ঠিক হতেই হবে?হুহ😏 >> আমার তো সময়ের প্রবলেম ও থাকতে পারে তাই না!😓 >> হঠাৎ ঝাকিয়ে আমার কলার চেপে বলে উঠলো" আগে আমাকে পড়াবেন তারপর অন্য কাউকে না হয় জঙ্গি বলে চালান করে দেব"।চোখদুটো বড় করে হনহনিয়ে চলে গেল। বাপরে বাপ এখনও পড়ানো শুরুই করিনি তাতেই এই অবস্থা না জানি আমার কপালে কি লেখা আছে। আল্লাহ রক্ষা করুক। . >> হ্যালো >> তুমি কি নীল?? >> জ্বী >> কালকে একটু বাসায় আসতে পারবে। মিমের ব্যাপারে একটু কথা বলবো।👌 >> ডিমের ব্যাপারে?😱 দুঃখিত আন্টি আমি ডিম বিক্রি করি না। রং নাম্বার।😒 >> আরে বাবা ডিম নয় মিম।😒আমি ওর আম্মু তুৃমি না মিমকে পড়ানোর কথা বললে। >>আমি আবার কবে আপনার মেয়েকে পড়ানোর কথা বললাম। >> এই আপনার সমস্যা কি দিনে কতগুলো মেয়ের সাথে কথা বলেন হুম😈 মাত্র কয়েকঘন্টা আগের কথাই ভুলে গেছেন। (কন্ঠ শুনেই বোঝা যাচ্ছে বিকেলের সেই জল্লাদ মেয়েটা)😢 >> জবাবে কি বলবো বুঝতে পারছি না।😑 >> কি হলো চুপ কেন? বোবা নাকি? >> মানে আপনাদের এড্রেস আমার জানা নেই।😕 >> জানতে হবে না। তিন রাস্তার মোড়ে কাল সকাল দশটায় দাড়াবেন। গাড়ি পাঠিয়ে দেব।😠 >> ওকে😃 গাড়ি পাঠাবে তার মানে ধনীরদুলালী মনে হচ্ছে। নাহ একে পড়ানো বিপদজনক। রেপুটেশন নস্ট করে দেবে।আর না পড়ালে জঙ্গিবাদী ঘোষণা করে দেবে। যাইহোক যথাসময়ে জল্লাদ মেয়েটার বাড়িতে পৌছে গেলাম। বাড়িটা খুব পরিপাটী ভালই লাগছে। ড্রয়িংরুমের চারপাশটা বিদেশি সোফার সারিবদ্ধকরন। সামনে ছোট একটি কাঁচের টেবিল। দেয়ালে কিছু কারুকাজ করা। বাকি আসবাবপত্র গুলো বিদেশি হওয়ায় খুব সহজপ্রবৃত্তিতেই এগুলোর মধ্য থেকে আলাদা করা গেল সেগুলো। বোঝাই যাচ্ছে হাতের বানানো তবে বলতেই হবে তৈরিকারক খুবই প্রশংসার দাবিদার। কিছুক্ষনের মধ্যেই কিছু নাস্তা সহকারে😇 এক ভদ্র মহিলা.... > আসতে কোন সমস্যা হয়নি তো। > নাহ বেশিদূর তো নয় এখানেই। তারউপর আবার আপনারা গাড়ি পাঠালেন।😌 > আসলে আমি বলেছিলাম। এড্রেস দিতে কিন্তু মিম নিজেই বাড়াবাড়ি করে গাড়ি পাঠালো। 😤 > ওহহ। আচ্ছা আন্টি দেয়ালের এই হাতের কারুকাজ গুলো কি আপনি বানিয়েছেন।😦 > আমার অত সময় কোথায়! এগুলো মিমি বানিয়েছে।😍 >মিমি আবার কে? > ঐ মিমকেই আদর করে মিমি বলি আরকি।😘 > ওহ😶 > কাল থেকে ওকে পড়াও তাহলে। > কোন ক্লাসে পড়ে ও? > ইন্টার ফাস্ট ইয়ার। > আসলে আন্টি আমি নিজেও তো একজন স্টুডেন্ট। তারউপর আরো কয়েকজন ছাত্রী পড়াই। সুতরাং বুঝতেই তো পারছেন। সুযোগ হচ্ছে না।😔 > তাহলে আর কি? না পারলে তো আর জোর করা যাবে না। > কিছু মনে করবেন না আন্টি। এখন তাহলে উঠি > ঠিক আছে . ডান কাধে ব্যাগটা ঝুলিয়ে, চুলের উপর হাত বুলিয়ে হিরো হিরো ভাব নেওয়ার চেস্টা করে হাটছিলাম। গন্তব্য ক্লাস। 👣 সকালের রোদ ভালই লাগছিল। হঠাৎ একটি প্রাইভেট আমার হাটুর সামনে এসেই ব্রেক কষলো।🚔 হয়তো আরেকটু হলেই ক্লাসের বদলে কেওড়াতলা চলে যেতাম। ড্রাইভিং সিট থেকে অসম্ভব সুন্দরি এক বালিকার ঢলন। চোখের চাহনি দেখে মনে হচ্ছে একেবারে ভৎস করে দেবে।😍 >> আপনার সাহস তো কম না। আম্মুর মুখের উপর না করে দিয়ে চলে এসেছেন। (মিম)😒 >> আমার সময় নেই তো।(আমি)😞 >> তোর সময়ের গুস্টি কিলাই।এখনই আমার সাথে যাবি।😡 >> এটা কিরকম ব্যাবহার😰 >> ব্যাবহার পরে বুঝামু আগে চল।😡 >> আজব😱 ! ~~~~~~~চলবে~~~~~~~ ♥ভালো লাগলে পরের পাট দিব না লাগলে দিব না♥ লিখাঃনীল আহমেদ (পড়াচোর)

facebook.com

facebook.com

"""""""অনুভূতি"""""""" , #রাজপুত্র , আমি সুপ্তিকে কিছু বললাম না।সুপ্তি এবার চশমাটা ওর ওড়না দিয়ে মুছে আবার আমার চোখে পড়িয়ে দিল। " চা খাওয়ার সময় এই সমস্যা যেন আমার কাছে নিয়ম হয়ে দাড়িয়েছে।অফিস থেকে বাসায় আসতেই সুপ্তি চা বানিয়ে আনলো।এই শীতে চা মন্দ হয় না। আমি ফ্রেশ হয়ে এসে সুপ্তির পাশে বসতেই মেয়েটা আমার দিকে চায়ের কাপ এগিয়ে দিল। আমি কাপটা নিয়ে চায়ে ফু দিতেই চশমার গ্লাসটা একদম ঘোলা হয়ে গেলো।যখনি চা খাই তখনি এই সমস্যায় পড়তে হয় আমাকে।আমি চায়ে চুমুক দেবো না কি চশমার গ্লাসটা মুছবো সেটাই বুঝে উঠতে পারতেছি না।আমার এই অবস্থা দেখে সুপ্তি নিজেই চশমাটা খুলে মুছে দিয়ে আবার লাগিয়ে দিল। আমি চায়ে চুমুক দিয়ে বললাম, -এখন তো ফু দিলে আবার ঘোলা হয়ে যাবে। -তোমার ফু দিতে হবে না।আমি ফু দিয়ে দিচ্ছি। কথাটি বলেই সুপ্তি চায়ের কাপে ফু দিয়ে আমাকে ইশারা করলো খাওয়ার জন্যে।আমিও চায়ে চুমুক দিলাম।বেশ ভালই লাগছে।ফু ও দিতে হচ্ছে না,চশমাটাও ঘোলা হচ্ছে না।এ যেন অন্যরকম অনুভুতি। " সুপ্তির সাথে আমার বিয়ে হয়েছে খুব বেশী দিন হয়নি।এই কয়েকদিনেই মেয়েটা আমাকে একদম আপন করে নিয়েছে।খুব বেশীই ভালবাসে আমাকে। " এই ফুচকা খাবো। ' টিভি দেখছিলাম তখনি সুপ্তি এসে কথাটি বললো। তবে সুপ্তির কথায় আমি খুব একটা অবাক হলাম না। মেয়েটা মাঝে মাঝে এমন এমন বায়না করে যা না দিলে কোন মতেই ছাড়বে না। প্রায় সন্ধ্যা হয়ে গেছে।আমি সুপ্তিকে বললাম, -এখনি খেতে হবে। সুপ্তি মাথা নাড়িয়ে বললো, -হুম এখনি। -আচ্ছা তুমি একটু অপেক্ষা করো আমি দেখছি পাওয়া যায় কিনা। কথাটি বলে আমি বের হতেই সুপ্তি পেছন থেকে ডাক দিল।আমি পেছনে তাকাতেই সুপ্তি বললো, -আমিও যাব। -এই শীতে তোমার বের হওয়ার কি দরকার।আমি যাচ্ছি তো। -না আমিও যাব তোমার সাথে। আমি আর না করলাম না।মেয়েটা একবার যা বলবে সেটাই করতে হবে।আমি সুপ্তিকে নিয়েই বেড়িয়ে পড়লাম। " রিক্সা ভাড়া দিয়ে পাশে তাকিয়ে দেখি সুপ্তি নেই। আরে এ মেয়েটা আবার কোথায় গেলো।আমি আশেপাশে তাকাতেই দেখি উনি ফুচকাওয়ালাকে ফুচকা বানানো শেখাচ্ছে। ঝাল বেশী দিবেন,টক যেন ভাল হয় এইসব আরকি। আমি সুপ্তির পাশে গিয়ে বসতেই ফুচকা এসে হাজির। আমি কিছু বলার আগেই সুপ্তি বললো, -হা করো। -তুমি খাও।আমি খাব না। -হা করো বলতেছি। এই রে।যে ঝালটা ফুচকাতে দিছে এটা খেলে আমি নিশ্চিত ঝালে মরে যাব।মেয়েদের মত এত ঝাল খেতে পারিনা তো।কিন্তু এ মেয়েটাও ছাড়ছে না।আমি এবার কিছু না বলে হা করতেই সুপ্তি ফুচকাটা খায়িয়ে দিল। " ওদিকে মেয়েটা খুব মজা করেই খাচ্ছে আর এদিকে সুপ্তির দেওয়া দ্বিতীয় ফুচকাটা খেয়ে ঝালে আমার চোখ দিয়ে একদম পানি বের হয়ে গেছে।উফ এত ঝাল খায় কেমনে! সুপ্তি এবার খাওয়া শেষ করে আমার দিকে তাকিয়ে বললো, -একি কাঁদতেছ কেন? -কোই।আসলে ঝালে চোখ দিয়ে পানি বের হয়ে গেছে। -ঝাল খেতে পারো না এটা বলবা না আমাকে। -বাসায় খাই তো।কিন্তু এখানকার ঝালটা একটু বেশীই ঝাল। আমি কথায় সুপ্তি মুচকি হেসে বললো, -রুমালটা দাও। আমি পকেটে হাত দিয়ে দেখি রুমালটা নেই।এটা আবার কোই গেলো।মনে হয় বাসায় ফেলে এসেছি।আমি সুপ্তিকে বললাম, -মনে হয় বাসায় ফেলে এসেছি। -একটা জিনিস ও ঠিকমতো রাখতে পারো না।কথাটি বলেই সুপ্তি ওর ওড়না দিয়ে আমার মুখটা মুছে দিতে দিতে বললো, -এত ভালবাসো কেন আমাকে।বললেই হতো ঝালে তোমার সমস্যা।আমাকে খুশি রাখতে নিজেই কেঁদে দিলে। " আমি আর সুপ্তির কথায় কিছু বললাম না।ফুচকার বিলটা দিতেই সুপ্তি বললো, -এই চলো না একটু হাটি। বলে কি মেয়েটা।এই শীতে নাকি উনি হাটবে। সন্ধার পর এই রোডটাতে খুব একটা মানুষ আসে না। নিড়িবিলিই থাকে।আর আমাদের বাসায় হেটে যেতে খুব একটা বেশী সময় লাগবে না।এই দশ বার মিনিটের রাস্তা। আমি সুপ্তিকে বললাম, -হুম চলো। আমার কথায় মেয়েটার মুখে হাসি ফুটে উঠলো। সুপ্তি আমার হাত শক্ত করে ধরেই হাটতে লাগলো। তবে কিছুক্ষন পরই বুঝতে পারলাম মেয়েটা শীতে কাঁপছে। আমি এবার আমার চাদরটা সুপ্তির গায়ে জড়িয়ে দিতেই মেয়েটা বললো, -তোমারও তো শীত লাগবে।আসো চাদরের ভেতরে আসো। কথাটি বলেই সুপ্তি চাদরটা ছড়িয়ে আমাকে আকড়ে ধরলো। " শুনশান এই নিড়িবিলি রাস্তা সোডিয়ামের আলোতে এক অন্য রূপ ধারন করেছে। সুপ্তি আমাকে বেশ শক্ত করেই জড়িয়ে আছে। আমি আর সুপ্তি হাটছি।বেশ ভালই লাগছে।মনে হচ্ছে অনেক দিন পর শান্তি খুজে পেয়েছি।আমার শান্তি।আমাদের শান্তি।

facebook.com

📌একটা সময় ছিলো,,,,,যখন তুই আমাকে পাগলের মতো খুজে বেড়াইতিস,___☺আর এখন আমি তোকে খুজে বেড়াই,,,,,,,কিন্তু তুই আমার ডাকে সারা দিস না,_____😭 Sìlent Bøy___

facebook.com

কি করে তোকে বলব ~~~~~~~~~~`~`~```~~~ “এত তারাতারি বিয়ে করার কোন ইচ্ছায় ছিল না। সবে মাত্র মাষ্টার্স ১ম বর্ষে পড়াশোনা করছি। ভার্সিটি, বন্ধু- বান্ধবের সাথে আড্ডা আর ঘুরাঘুরি বিন্দাস চলছিল। হঠাৎ কেন জানিনা বাবা-মায়ের তোড়জোর শুরু হয়ে গেল। আমাকে বিয়ে করাবে। ছেলের বউ, নাতি- নাতনীর মুখ দেখবে। ব্যাস! কি আর করার…… বাবা-মায়ের একমাত্র সন্তান হিসেবে তাদের এই আশা- স্বপ্ন পূরণ করা আমার দায়িত্ব এবং কর্তব্য হিসেবে রাজি হয়ে গেলাম। না হলে, এত তারাতারি বিয়ে করে খোয়াড়ে ঢোকার কোন ইচ্ছায় ছিল না আমার। - আজ আমার বিয়ের রাত। অর্থাৎ বাসর রাত। বিয়ে করে বউ এনে ঘরে তুলেছি। বিয়েটা তেমন জাকজমক করে হয়নি। কারণ জাকজমক আমার পছন্দ না। পারিবারিক কিছু আত্বীয় আর দু-একজন বন্ধু-বান্ধবকে দাওয়াত করা হয়েছিল। মেয়ে আগে থেকেই বাবা-মায়ের দেখা ছিল। সুধু কথা পাকা করে তারপরে বিয়েটা হয়ে যাওয়া বাকি ছিল, সেটাও হয়ে গেল…… . যাই হোক, প্রতিটা গল্পের মত আমিও বাসর ঘরে ঢুকলাম অনেক রাত করে। তখন ঠিক রাত ১২:৩০ টা বাজে। ঘরে ঢুকে দড়জা দেয়ার পরে কি করব? বুঝতে পারছিলাম না। খাটে বউয়ের পাশেই বসব, নাকি সোফায় বসব সেটাই ভাবছিলাম। হঠাৎ মেয়েটা (বউ) বলে উঠল…… ----দেখুন, আপনাকে বিয়ে করার কোন ইচ্ছায় আমার ছিল না। মূলত আমার এখন বিয়ে করারই ইচ্ছা ছিল না। কিন্তু, বাবা-মায়ের তোড়জোরে মানা করতে পারি নি তাই রাজি হয়েছি। কিন্তু আপনি মোটেও আমার সাথে স্বামী গিরি দেখাতে আসবেন না…… মেয়েটি একদমে এতগুলো কথা বলল! আমি বাস, অবাক হয়ে তার দিকে তাকিয়ে থাকলাম। যেন কিছুই বুঝতে পারি নি…… সে আমার দিকে তাকিয়ে হাতের আঙ্গুল দিয়ে তুরি বাজিয়ে বলল…… ----এই মিঃ, কি হল? আমি হাসি মুখে বললাম, ----যাক, বাচা গেল! ----মানে? ----মানে হল গিয়ে আমিও এখন বিয়ে করতে চাইছিলাম না। ভালোই হল আপনার মত কারো সাথে বিয়ে হয়ে। ----ওহ্! আসলে আমার একটা স্বপ্ন আছে। সেটা হল অনার্স শেষ করার পরে আমি বিদেশ গিয়ে ডিগ্রি নেব। সেখানে আমার বয়ফ্রেন্ড আছে। ওর সাথে সেখানেই থাকব! ----ওকে, আমি আপনাকে হেল্প করব! তবে, আপনারও কিছুটা অভিনয় করতে হবে, যেন বাইরের কেউ এটা না বুঝতে পারে…… ----ওকে, বাই দা ওয়ে আমরা নতুন করে পরিচিত হয়ে বন্ধু হতে পারি? ----অবশ্যই, আমি রাজ। মাষ্টার্স ১ম বর্ষ, সাথে ছোট একটা জব করি…… ----আমি তরী, অনার্স ৩য় বর্ষ। মেয়েটা ওর হাত মুঠো পাকিয়ে ঘুসির মত করে এগিয়ে দিল। আমিও দিলাম, হাতে হাতে টুকা লাগল। দুজনে ছোট করে মুচকি হাসি দিলাম। আমরা একই বেডে ঘুমালাম। কিন্তু মধ্যো কোলবালিস রেখ……… - ভালোই চলতে লাগল আমাদের স্বামী-স্ত্রী নামক বন্ধত্বের সম্পর্ক। খুব ভালো একটা বন্ধুত্বের সম্পর্ক। বাইরে থেকে কারো কোন কিছু বোঝার উপায় নেই। বাবা-মা তো দূরে থাক, আমি নিজেই মাঝেমধ্যো ভুল করতাম! আসলেই ও আমার স্ত্রী? নাকি সুধুই বন্ধু? দারুণ কনফিউশন!! ওর বয়ফ্রেন্ডের ব্যাপারে জানতে চাইলে কেমন আমতা আমতা করত! ঠিক ভাবে কিছু বলত না। সুধু বলত আছে, মাঝেমধ্যো নাকি কথা হয়! কিন্তু আমার চোখে কখনো কথা বলতে শুনি নি। আমি ধীরে ধীরে ওর প্রতি খুব দুর্বল হয়ে পড়ি। ভালবাসতে শুরু করি। কিন্তু ওকে বুঝতে দেইনি। একদিনের ঘটনা। আমি বাথরুমে ফ্রেশ হচ্ছিলাম। হঠাৎ এক মেয়ে কলিগের ফোন। বলা বাহুল্য, সেই মেয়েটা আমার প্রতি দুর্বল ছিল। ফোনটা তরী, রিসিভ করে। জানিনা কি কথা হয়েছিল, যখন রুমে আসলাম…… ----মেয়েটা কে? ----কোন মেয়েটা? ----ফোন দিয়েছিল, নাদিয়া না কে যেন? ----ওহ্! নাদিয়া। আমার অফিসের কলিগ…… ----সুধুই কলিগ? নাকি অন্য কিছু? তরী প্রশ্নগুলো এমন ভাবে করছিল, যেন কোন স্ত্রী তার স্বামীর কাছে জবাব চাইছে…… ----না, সত্যিই সুধু কলিগ…… তরী হঠাৎ হেসে বলল, ----মেয়েটার কণ্ঠটা কিন্তু ভালোই! অন্য কিছু হলে আরো ভালো হত…… আমি মূহুর্তেই ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে গেলাম……… - এর কিছুদিন পরে, একদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখি তরী বাথরুম থেকে গোসল করে চুলগুলো মুছতে মুছতে মন ভার করে আমার দিকে অাসছে……… আমি ঘুম ঘুম চোখে চোখ কসলাতে কসলাতে বললাম…… ----গুড মর্নিং…… তরী একটু সিরিয়াস হয়ে বলল…… ----আসলে কি জানেন? আপনাদের ছেলেদের কখনো বিশ্বাষ করতে হয় না। আপনাকে বন্ধু ভেবে বিশ্বাষ করে, একই বেডে ঘুুমাতাম, আর আপনি কিনা…… আমি চোখ বড় বড় করে বললাম… ----মানে? ----মানে বুঝেন না? তাইনা? আমি মাথা চুলকাতে চুলকাতে কিছু মনে করার চেষ্টা করলাম। নাহ্ তেমন কিছু মনে পড়ছে না…… হঠাৎ তরী হাসতে হাসতে বলল, ----কি ভয় পেয়ে গেলেন? আসলে তেমন কিছুই না! আপনি তো আমার লক্ষী বিশ্বাষী একটা বন্ধু, আসলে আজকে একটু বাইরে যাবো তো! তাই…… তরী ওর দুহাত দিয়ে আমার মাথার চুলগুলো এলোমেলো করে দিয়ে মুছকি হাসতে হাসতে বের হয়ে গেল। আমি তখনো অবাক হয়ে তাকিয়ে ছিলাম…… - দেখতে দেখতে কোথা দিয়ে সময় কেটে গেছে, বুঝতেই পারিনি। ওর অনার্সের এর রেজাল্ট দিয়েছে। ও ফাস্ট ক্লাস পেয়েছে। এখন ওর স্বপ্নপূরণের জন্য বিদেশ যাবে। আজকে সেই দিন। বাবা-মাকে বুঝিয়ে, নিজের কষ্ট লুকিয়ে ওকে নিয়ে এয়ারপোর্টের দিকে যাচ্ছিলাম। খুব কষ্ট হচ্ছিল। এর ভিতরে ওকে এতটা ভালবাসব? বুঝতে পারিনি। আবার এখন কিছুতেই বলতে পারছি না। যাবার পখে ও বার বার বলছিল, ----আমাকে তোমার কিছু বলার আছে কি? থাকলে বলে ফেল, আর সুযোগ পাবে না। আমি বারবার বলছিলাম……… ----নিজের খেয়াল রেখ, পড়াশোনা শেষ হলে তোমার বয়ফ্রেন্ডকে নিয়ে এখানে একবার বেরাতে এসো। আমাকে নিয়ে ভেব না। বাবা-মাকে ঠিক মানিয়ে নেব। কথাগুলো বলতে খুব কষ্ট হচ্ছিল। কেউ একজন যেন গলা চেপে ধরছিল। তবুও বলছিলাম। ও আমার দিকে কেমন চোখে তাকিয়ে ছিল। আমি ওর দিকে তাকায় নি। যদি বুঝে ফেলে? ওকে ছেড়ে এসে খুব কান্না পাচ্ছিল। দড়জা জানালা বন্ধ করে খুব চিৎকার করে কাদলাম। সন্ধ্যার পরে বাসার ছাদে গিয়ে আকাশের দিকে তাকিয়ে কাদছিলাম। চোখ দিয়ে অনবরত পানি ঝড়ছিল। কতক্ষণ কেটে গেছে, জানিনা। হঠাৎ পিছন থেকে কাউকে জড়িয়ে ধরাটা টের পেলাম। সে যেন ফুপিয়ে ফুপিয়ে কাদছে! আমি ঘুরেই বুঝতে পারলাম তরী। ঘুরতেই ও আমার বুকে মুখ লুকিয়ে কাদছিল, আমার শার্ট ভিজে যাচ্ছিল, আমি টের পেলাম। নিজেকে সামলে নিয়ে আমি বললাম…… ----এই পাগলি মেয়ে, কি হয়েছে? ফ্লাইট মিস? ও বুকের ভিতরেই মাথা নাড়ল? আমি বললাম…… ----তাহলে? ----আমার মনকে মিস করছিলাম। কোথাও খুজে পাচ্ছিলাম না। ----মানে? ----বুদ্ধ, নিজে কষ্ট পাবে, আমাকেও কষ্ট দিবে, তাইনা? ভালবাসি বলতে পার না? ----তোমার বয়ফ্রেন্ড? বিদেশী ডিগ্রি? ----আমার তো কোন বয়ফ্রেন্ডই নেই! সেদিন এমনি বলেছিলাম। আর এখন বিদেশী ডিগ্রীর প্রয়োজন নেই। তোমাকে পেলেই হবে। বিদেশ তো যাবো! তবে ডিগ্রির জন্য না, হানিমুনের জন্য…… আমি ওকে খুব শক্ত করে জড়িয়ে ধরলাম। এবার সুখে কেদে ফেললাম। তরীও কাদছিল, তখন আকাশে বাকা চাঁদ আর অসংখ্য তারারা যেন হাসছিল……. আর,এ ভাবেই শুরু হলো আমাদের দুজনার নতুন জীবনের পথ চলা. .....Faruk Hossain Riad

facebook.com

--- কথা গুলো ছেলেদের জন্য --- - #অবন্তিকা(লজ্জাবতী কন্যা) - একটি মেয়ে যখন তার ২৪ বছরের জীবন ছেড়ে বাকি জীবনের জন্য সম্পূর্ণ নতুন পরিবেশে চলে আসে তখন সে কত কিছুই না পিছনে ফেলে রেখে আসে। মায়ের গায়ের গন্ধ, মায়ের হাতের রান্না, বাবার বকুনি, বাবার আদুরে ডাক, ভাইয়ের আদর, মারামারি, বোনের খুনসুটি কত কিছু বিসর্জন দিয়ে আসতে হয়। ছাদে বসা সেই প্রিয় জায়গাটা, নিজের পড়ার টেবিলটা, নিজের ড্রেসিং টেবিল, নিজের খাট, বালিশ, ঘরের সেই ছোট্ট জানালাটাও বিসর্জন দিয়ে চলে আসতে হয়। বন্ধুদের দেয়া উপহার, কার্ড, টেবিলের কোণে পরে থাকা কোন এককালে পাওয়া সেই প্রেমপত্র, পাশের বাসার সেই দুষ্টু হাসি দেয়া ছেলেটা সব কিছু পিছনে ফেলে বাকি জীবনের জন্য নিজেকে গুছাতে হয়। গল্পের বইগুলো পরে থাকে একমনে... বারান্দাটা নিঃসঙ্গ কাটায়। টেবিলের বইগুলোতে ধুলো জমে... জামাকাপড়গুলো গুছিয়ে পরে থাকে ওয়্যারড্রোবে... দুষ্টু ছেলেটা এক সময় ক্লান্ত হয়ে হাল ছেড়ে দিয়ে নতুন পথ খুঁজে। . . ................. ছেলেরা, এতো কিছু ফেলে রেখে যখন একটি মেয়ে তোমার কাছে, তোমার পরিবারের কাছে চলে আসে, তোমার উচিত তাকে সম্মান করা। তোমার, তোমাদের উচিত তাকে সময় দেয়া মানিয়ে নেয়ার জন্য। মনে রেখো, তোমাকে কোন কিছু বিসর্জন দিয়ে আসতে হয়নি, তোমার সবকিছুই তোমার আছে। তাই জীবনের সবকিছু ফেলে আসা মেয়েটিকে বন্ধু ভেবে ওর পাশাপাশি পথ চল, ওকে সাহস যোগাও, ওকে তোমার পরিবারের সাথে বন্ধুত্ত গড়ার পথটা সহজ করে দাও। মেয়েটিকে ভালবাসো...

facebook.com

--- সাবধান --- - #অবন্তিকা(লজ্জাবতী কন্যা) - একটা মানুষকে কষ্ট দিয়ে তুমি জিতে গেলা, নিজের মধ্যে হয়তো যে প্রতিশোধ ভাব কাজ করতা সেটা মিটিয়ে নিজেকে আজকে খুশি মনে হচ্ছে বেশি । ভালোবাসা তোমার কাছে টাইম পাস ছিলো ।এজন্য তুমি একজনকে টার্গেট করে তার হৃদয় নিয়ে খেলে গেলা ,তাকে অপেক্ষায় রেখে চলে গেলে । নদীতে নামিয়ে তাকে স্বপ্ন দেখিয়ে চলে গেলে ,তোমার কাজ শেষ এখন তোমার তাকে পেইন মনে হচ্ছে ।মানুষটার হৃদয় নিয়ে খেলে গেলা । এরপর মানুষটা তোমার সাথে বার বার যোগাযোগ করতে চায়। কিন্তু তুমি বার বার তাকে এড়িয়ে চলার চেষ্টা করছো ।তোমার তো ভালোবাসা ভালোবাসা খেলা শেষ ।এখন মানুষটা রাতে কি ঘুমায় ,সে কেমন আছে ? এসব তোমার আর কি দরকার । তুমি ভাবছো তুমি একটা বীর । না সময়ের কথা একটু ভেবো । জীবনের কোন এক সময় তুমি দেখবে সব কিছুই আবার তোমার কাছে ফিরে আসছে । উপরে একজন আছে তিনি সব দেখেন মানুষের মন খেলার জায়গা না । মন নিয়ে খেলা করার শাস্তি তোমাকে পেতেই হবে ।হয়তো একটু দেরিতে হলে ও তুমি পাবা । একটা সময় তুমি বুঝবে কেন তুমি আজকে এতো কষ্ট ভোগ করছো ? কিন্তু তখন যে অনেক দেরি হয়ে যাবে ।আফসোস আর অনুশোচনা করে কোন লাভ নেই তখন । আফসোসের কোন জায়গা তখন আর থাকবে না ।মানুষের মন নিয়ে খেলার শাস্তি তুমি পেয়ে যাবে । এই অপরাধের শাস্তি পেতেই হবে ।তাই সাবধান একটু বেশি সাবধান ।

facebook.com

এই মেয়ে👧 তুই কি আমার ভাঙ্গা বাইকের পিছনের সিটে বসবি?🚵 ভয় পেলে মাঝে মাঝে আমায় জড়িয়ে ধরবি!👫 . এই মেয়ে👧 তুই কি আমার ছোট্ট ঘরের🏠 সেই রাধুনি হবি🙆 রান্না না পেরেও হাত পুড়িয়ে আমার জন্য রাধবি😊😊 . এই মেয়ে👧 তুই কি আমার রোজ ভোরের মিষ্টি কোকিল হবি?😍😍😍 প্রতিদিন আমার ঘুম ভাঙ্গিয়ে কপালে চুমু দিবি💋 . এই মেয়ে👧 তুই কি আমার মেঘলা রাতের বৃষ্টি ভেজা সাথি হবি😉 মেঘের ডাকে ভয় পেয়ে আমার বুকে লুকাবি🙇 . এই মেয়ে👧 তুই কি সেই অসীম আকাশের ঐ সূর্য হবি?🎆 শত কষ্টের আধার দূর করে আমার আলোকিত করবি!🔦 . এই মেয়ে👧 তুই কি আমার সারা জীবনের পথ চলার সাথী হবি?👫 সব বিপদে হাতটা আমার শক্ত করে ধরবি!!! . . . সিয়াম আহমেদ শুভ্র

facebook.com

Quiz

NEAR ღ রোমান্টিক - লাভ স্টোরি ღ